সূরা মূলক - বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদ সহ PDF Download.
সূরা মূলক (সূরা আল-মুলক) হলো কুরআনের ৬৭ নম্বর সূরা, এবং এটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। সূরা মূলক মোট ৩০ আয়াত নিয়ে গঠিত। এই সূরাটিকে হাদীসে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। সূরা মূলক এর অনেক ফজিলত হাদিস দ্বারা প্রমাণিত এবং মুসলিম উম্মাহকে এটি নিয়মিত পাঠ করার উৎসাহ দেওয়া হয়েছে। নিচে এর কিছু উল্লেখযোগ্য মর্যাদা ও উপকারিতা দেওয়া হলো।
সূরা আল-মূলক এর ফজিলত (মর্যাদা ও গুরুত্ব)।
সূরা আল-মূলক কুরআনের অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ একটি সূরা, যা কবরের আজাব থেকে রক্ষা করে এবং কিয়ামতের দিন সুপারিশকারী হবে। তাই মুমিনের উচিত নিয়মিত এ সূরা তিলাওয়াত করা। এই সূরার বিশেষ ফজিলত হলো এটি নিয়মিত তিলাওয়াত করলে কবরের আজাব থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
- রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন-
"কুরআনের মধ্যে একটি সূরা আছে যার আয়াত সংখ্যা ত্রিশটি। এটি (সূরা আল-মুলক) একজন ব্যক্তির জন্য সুপারিশ করবে, শেষ পর্যন্ত তাকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। সূরাটি হলো: 'তাবারাকাল্লাযী বিয়াদিহিল মূলক' (সূরা আল-মুলক)।" (আবু দাউদ, তিরমিজি, হাকিম)
- আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেছেন-
"যে ব্যক্তি প্রতি রাতে সূরা আল-মুলক তিলাওয়াত করবে, আল্লাহ তাকে কবরের আজাব থেকে রক্ষা করবেন। আমরা রাসুল (সাঃ)-এর যুগে একে 'আল-মানি'আ' (প্রতিরোধক) বলতাম, কারণ এটি কবরের শাস্তি থেকে বাঁচায়।" (নাসাঈ, হাকিম)
- হজরত জাবির (রাঃ) বলেন-
"নবী করিম (সাঃ) সূরা আল-মুলক পাঠ না করে কখনো ঘুমাতে যেতেন না।" (আহমদ, হাদীস: ১৫৩৮৬)
এটি প্রমাণ করে, রাতে ঘুমানোর আগে এই সূরা পাঠ করা সুন্নত এবং তা অতিশয় ফজিলতপূর্ণ। নিছে সূরা মূলক এর বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদ দেওয়া হল।
এই গুরুত্বপূর্ণ সূরা গুলো মুখস্ত করুন।
- চার কুল ও আয়াতুল কুরসি বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদ।
- সূরা ইয়াসিন - প্রথম ৯ আয়াত বাংলা উচ্চারণ।
- সূরা কাহাফ - প্রথম ও শেষ ১০ আয়াতের বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদ।
সূরা মূলক এর বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদ।
আরবী- তাবা-রাকাল্লাযী বিয়াদিহিল মুলকু ওয়া হুওয়া ‘আলা- কুল্লি শাইয়িন কাদীর। ৬৭-১
বাংলা- "অতি মহান ও শ্রেষ্ঠ তিনি, সর্বময় কর্তৃত্ব ও রাজত্ব যাঁর হাতে; তিনি সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।" ৬৭-১
আরবী- আল্লাযী খালাকাল মাওতা ওয়াল হায়া-তা লিইয়াবলুওয়াকুম আইয়ুকুম আহছানু‘আমালাওঁ ওয়া হুওয়াল ‘আঝীঝুল গাফূর। ৬৭-২
বাংলা- "যিনি সৃষ্টি করেছেন মরণ ও জীবন যাতে তোমাদেরকে পরীক্ষা করেন- ‘আমালের দিক দিয়ে তোমাদের মধ্যে কোন্ ব্যক্তি সর্বোত্তম? তিনি (একদিকে যেমন) মহা শক্তিধর, (আবার অন্যদিকে) অতি ক্ষমাশীল।" ৬৭-২
আরবী- আল্লাযী খালাকা ছাব‘আ ছামা-ওয়া-তিন তিবা-কান মা- তারা- ফী খালকির রাহমা-নি মিন তাফা-উত ফারজি‘ইল বাসারা হাল তারা- মিন ফুতূর। ৬৭-৩
বাংলা- "যিনি সৃষ্টি করেছেন সাত আসমান- একটির উপর আরেকটি। তোমরা মহা দয়াময়ের সৃষ্টিকার্যে কোনরূপ অসামঞ্জস্য দেখতে পাবে না। তোমরা আবার দৃষ্টি ফিরিয়ে দেখ, কোন দোষ-ত্রুটি দেখতে পাও কি?" ৬৭-৩
আরবী- ছু ম্মার জি‘ইলবাসারা কাররাতাইনি ইয়ানকালিব ইলাইকাল বাসারু খা-ছিআওঁ ওয়া হুওয়া হাছীর। ৬৭-৪
বাংলা- "অতঃপর তোমরা বারবার দৃষ্টি ফিরিয়ে দেখ; ক্লান্ত, শ্রান্ত ও ব্যর্থ হয়ে দৃষ্টি তোমার দিকে ফিরে আসবে।" ৬৭-৪
আরবী- ওয়া লাকাদ ঝাইয়ান্নাছ ছামাআদ্দুনইয়া- বিমাসা-বীহা ওয়াজা‘আলনা- হা- রুজূমাল লিশশায়া-তীনি ওয়া আ‘তাদনা- লাহুম ‘আযা- বাছছা‘ঈর। ৬৭-৫
বাংলা- "আমি নিকটবর্তী আকাশকে প্রদীপমালা দিয়ে সুসজ্জিত করেছি আর শয়ত্বানকে তাড়িয়ে দেয়ার জন্য, এবং প্রস্তুত করে রেখেছি জ্বলন্ত আগুনের শাস্তি।" ৬৭-৫
আরবী- ওয়া লিল্লাযীনা কাফারূবিরাব্বিহিম ‘আযা- বুজাহান্নামা ওয়াবি’ছাল মাসীর। ৬৭-৬
বাংলা- "যারা তাদের প্রতিপালককে অস্বীকার করে তাদের জন্য আছে জাহান্নামের শাস্তি; কতই না নিকৃষ্ট সে প্রত্যাবর্তনস্থল!" ৬৭-৬
আরবী- ইযাউলকূফীহা- ছামি‘উ লাহা- শাহীকাওঁ ওয়াহিয়া তাফূর। ৬৭-৭
বাংলা- "তাদেরকে যখন তাতে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের শ্বাস গ্রহণের (ভয়াবহ) গর্জন শুনতে পাবে আর তা হবে উদ্বেলিত।" ৬৭-৭
আরবী- তাকা- দুতামাইয়াঝুমিনাল গাইজি কুল্লামাউলকিয়া ফীহা- ফাওজুন ছাআলাহুম খাঝানাতুহাআলাম ইয়া’তিকুম নাযীর। ৬৭-৮
বাংলা- "ক্রোধে আক্রোশে জাহান্নাম ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই কোন দলকে তাতে ফেলা হবে তখন তার রক্ষীরা তাদেরকে জিজ্ঞেস করবে, ‘তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আসেনি?’" ৬৭-৮
আরবী- কা- লূবালা- কাদ জাআনা- নাযীরুন ফাকাযযাবনা- ওয়া কুলনা- মানাঝঝালাল্লা- হু মিন শাইয়িন ইন আনতুম ইল্লা- ফী দালা- লিন কাবীর। ৬৭-৯
বাংলা- "তারা জবাব দিবে, ‘হ্যাঁ, অবশ্যই আমাদের কাছে সতর্ককারী এসেছিল, কিন্তু আমরা তাদেরকে অস্বীকার করেছিলাম আর আমরা বলেছিলাম, ‘আল্লাহ কোন কিছুই অবতীর্ণ করেননি, তোমরা তো ঘোর বিভ্রান্তিতে পড়ে আছ।’" ৬৭-৯
আরবী- ওয়া কা-লূলাও কুন্না- নাছমা‘উ আও না‘কিলুমা- কুন্না-ফীআসহা-বিছছা‘ঈর। ৬৭-১০
বাংলা- "তারা আরো বলবে, ‘আমরা যদি শুনতাম অথবা বুঝতাম তাহলে আমরা জ্বলন্ত আগুনের বাসিন্দাদের মধ্যে শামিল হতাম না।" ৬৭-১০
আরবী- ফা‘তারাফূবিযামবিহিম ফাছুহকালিলআসহা-বিছ ছা‘ঈর। ৬৭-১১
বাংলা- "তারা তাদের অপরাধ স্বীকার করবে, অতএব দূর হোক জাহান্নামের অধিবাসীরা!" ৬৭-১১
আরবী- ইন্নাল্লাযীনা ইয়াখশাওনা রাব্বাহুম বিলগাইবি লাহুম মাগফিরাতুওঁ ওয়া আজরুন কাবীর। ৬৭-১২
বাংলা- "যারা তাদের প্রতিপালকে না দেখেই ভয় করে তাদের জন্য আছে ক্ষমা আর মহা পুরস্কার।" ৬৭-১২
আরবী- ওয়া আছিররূকাওলাকুম আবিজহারূবিহী ইন্নাহূ‘আলীমুম বিযা- তিসসুদূ র। ৬৭-১৩
বাংলা- "তোমরা তোমাদের কথা চুপেচাপেই বল আর উচ্চৈঃস্বরেই বল, তিনি (মানুষের) অন্তরের গোপন কথা সম্পর্কে পুরোপুরি অবগত।" ৬৭-১৩
আরবী- আলা- ইয়া‘লামুমান খালাকা ওয়া হুওয়াল্লাতীফুল খাবীর। ৬৭-১৪
বাংলা- "যিনি সৃষ্টি করেছেন তিনিই কি জানেন না? তিনি অতি সূক্ষ্মদর্শী, ওয়াকিফহাল।" ৬৭-১৪
আরবী- হুওয়াল্লাযী জা‘আলা লাকুমুল আরদা যালূলান ফামশূফী মানা-কিবিহা- ওয়া কুলূমির রিঝকিহী ওয়া ইলাইহিন নুশূর। ৬৭-১৫
বাংলা- "তিনি তোমাদের জন্য যমীনকে (তোমাদের ইচ্ছার) অধীন করে দিয়েছেন, কাজেই তোমরা তার বুকের উপর দিয়ে চলাচল কর, আর আল্লাহর দেয়া রিযক হতে আহার কর, পুনরায় জীবিত হয়ে তাঁর কাছেই যেতে হবে।" ৬৭-১৫
আরবী- আ আমিনতুম মান ফিছছামাই আইঁ ইয়াখছিফা বিকুমুল আরদা ফাইযা- হিয়া তামূর। ৬৭-১৬
বাংলা- "তোমরা কি তোমাদেরকে নিরাপদ মনে করে নিয়েছ যে, যিনি আকাশে আছেন তিনি তোমাদেরকে যমীনে বিধ্বস্ত করে দিবেন না যখন তা হঠাৎ থর থর করে কাঁপতে থাকবে?" ৬৭-১৬
আরবী- আম আমিনতুম মান ফিছছামাই আইঁ ইউরছিলা ‘আলাইকুম হা-সিবান ফাছাতা‘লামূনা কাইফা নাযীর। ৬৭-১৭
বাংলা- "কিংবা তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ যে, যিনি আকাশে আছেন তিনি তোমাদের উপর পাথর বর্ষণকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠাবেন না? যাতে তোমরা জানতে পারবে যে, কেমন (ভয়ানক) ছিল আমার সতর্কবাণী।" ৬৭-১৭
আরবী- ওয়া লাকাদ কাযযাবাল্লাযীনা মিন কাবলিহিম ফাকাইফা কা- না নাকীর। ৬৭-১৮
বাংলা- "তাদের আগের লোকেরাও (আমার সতর্কবাণী) প্রত্যাখ্যান করেছিল, ফলে কেমন (কঠোর) হয়েছিল আমার শাস্তি!" ৬৭-১৮
আরবী- আওয়ালাম ইয়ারাও ইলাত্তাইরি ফাওকাহুম সাফফা-তিওঁ ওয়াইয়াকবিদন । মাইউমছিকুহুন্না ইল্লাররাহমা-নু ইন্নাহূবিকুল্লি শাইয়িম বাসীর। ৬৭-১৯
বাংলা- "তারা কি তাদের উপর দিকে পাখীগুলোর প্রতি লক্ষ্য করে না যারা ডানা মেলে দেয় আবার গুটিয়ে নেয়? দয়াময় ছাড়া অন্য কেউই তাদেরকে (উপরে) ধরে রাখে না। তিনি সবকিছুর সম্যক দ্রষ্টা।" ৬৭-১৯
আরবী- আম্মান হা-যাল্লাযী হুওয়া জুনদুল্লাকুম ইয়ানসুরুকুম মিন দূ নিররাহমা-নি ইনিল কাফিরূনা ইল্লা- ফী গুরূর। ৬৭-২০
বাংলা- "দয়াময় ছাড়া কে তোমাদেরকে সাহায্য করবে তোমাদের সেনাবাহিনী হয়ে? কাফিররা তো কেবল ধোঁকার মধ্যে পড়ে আছে।" ৬৭-২০
আরবী- আম্মান হা- যাল্লাযী ইয়ারঝকুকুম ইন আমছাকা রিঝকাহূ বাল্লাজ্জূফী ‘উতুওবিওয়া নুফূর। ৬৭-২১
বাংলা- "অথবা এমন কে আছে যে তোমাদেরকে রিযক দিবে যদি তিনি তাঁর রিযক বন্ধ করে দেন? আসলে তারা অহমিকা ও অনীহায় ডুবে আছে।" ৬৭-২১
আরবী- আফামাইঁ ইয়ামশী মুকিব্বান ‘আলা- ওয়াজহিহী আহদা আম্মাইঁ ইয়ামশী ছাবি ইয়ান ‘আলা-সিরা-তিমমুছতাকীম। ৬৭-২২
বাংলা- "যে লোক উপুড় হয়ে মুখের ভরে চলে সেই কি অধিক সৎপথপ্রাপ্ত, না সেই লোক যে সোজা হয়ে সরল সঠিক পথে চলে?" ৬৭-২২
আরবী- কুল হুওয়াল্লাযীআনশাআকুম ওয়া জা‘আলা লাকুমুছছাম‘আ ওয়াল আবসা-রা ওয়াল আফইদাতা কালীলাম মা-তাশকুরূন। ৬৭-২৩
বাংলা- "বলে দাও, ‘তিনিই তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন আর তোমাদেরকে দিয়েছেন শোনার ও দেখার শক্তি আর অন্তঃকরণ; তোমরা শোকর আদায় খুব অল্পই করে থাক।’" ৬৭-২৩
আরবী- কুল হুওয়াল্লাযী যারাআকুম ফিল আরদিওয়া ইলাইহি তুহশারূন। ৬৭- ২৪
বাংলা- "বলে দাও, ‘তিনিই তোমাদেরকে যমীনে ছড়িয়ে দিয়েছেন আর তাঁর কাছেই তোমাদেরকে সমবেত করা হবে।" ৬৭- ২৪
আরবী- ওয়া ইয়াকূলূনা মাতা-হা-যাল ওয়া‘দুইন কুনতুম সা-দিকীন। ৬৭-২৫
বাংলা- "তারা বলে, ‘তোমরা যদি সত্যবাদী হয়েই থাক তাহলে বল (ক্বিয়ামত সংঘটিত হওয়ার) ও‘য়াদা কখন (বাস্তবায়িত হবে)?" ৬৭-২৫
আরবী- কুল ইন্নামাল ‘ইলমু‘ইনদাল্লা- হি ওয়া ইন্নামাআনা নাযীরুম মুবীন। ৬৭-২৬
বাংলা- "বল, ‘সে জ্ঞান তো কেবল আল্লাহর কাছেই আছে, আমি শুধু একজন স্পষ্ট সতর্ককারী।" ৬৭-২৬
আরবী- ফালাম্মা-রাআওহু ঝুলফাতান ছীআত ঊজূহুল্লাযীনা কাফারূওয়া কীলা হা-যাল্লাযী কুনতুম বিহী তাদ্দা‘ঊন। ৬৭-২৭
বাংলা- "অতঃপর যখন তারা তাকে (অর্থাৎ ক্বিয়ামতকে) নিকটে উপস্থিত দেখতে পাবে, তখন কাফিরদের মুখ মলিন হয়ে যাবে, আর (তাদেরকে) বলা হবে, ‘এই তো (ও‘য়াদা বাস্তবায়িত হয়েছে) যা তোমরা চাচ্ছিলে।’" ৬৭-২৭
আরবী- কুল আরাআইতুম ইন আহলাকানিয়াল্লা-হু ওয়া মাম্মা‘ইয়া আও রাহিমানা- ফামাইঁ ইউজীরুল কা-ফিরীনা মিন ‘আযা-বিন আলীম। ৬৭-২৮
বাংলা- "বল, ‘‘তোমরা ভেবে দেখেছ কি আল্লাহ যদি আমাকে আর আমার সঙ্গী সাথীদেরকে ধ্বংস করে দেন অথবা আমাদের উপর দয়া করেন (তাতে তোমাদের লাভটা কী?) মর্মান্তিক শাস্তি থেকে কাফিদেরকে বাঁচাবে কে?" ৬৭-২৮
আরবী- কুল হুওয়াররাহমা-নুআ-মান্না-বিহী ওয়া‘আলাইহি তাওয়াক্কালনা-, ফাছাতা‘লামূনা মান হুওয়া ফী দালা-লিম মুবীন। ৬৭-২৯
বাংলা- "বল, ‘তিনিই দয়াময়, আমরা তাঁর উপরেই ঈমান রাখি, আর তাঁর উপরেই নির্ভর করি। তোমরা শীঘ্রই জানতে পারবে কে সুস্পষ্ট গুমরাহীতে আছে (আমরা না তোমরা)।’" ৬৭-২৯
আরবী- কুল আরাআইতুম ইন আসবাহা মাউকুম গাওরান ফামাইঁ ইয়া’তীকুম বিমাইম মা‘ঈন। ৬৭-৩০
বাংলা- "বল, ‘‘তোমরা ভেবে দেখেছ কি যদি তোমাদের পানি ভূগর্ভের তলদেশে চলে যায়, তাহলে তোমাদেরকে কে এনে দেবে প্রবহমান পানি?’’" ৬৭-৩০
এই গুরুত্বপূর্ণ সূরা গুলো মুখস্ত করুন।
Post a Comment